প্রথম পাতা

শহরের তথ্য

বিনোদন

খবর

আইন/প্রশাসন

বিজ্ঞান/প্রযুক্তি

শিল্প/সাহিত্য

সমাজ/সংস্কৃতি

স্বাস্থ্য

নারী

পরিবেশ

অবসর

 

পুরানো সাময়িকী ও সংবাদপত্র

এপ্রিল ১৫ , ২০১৬

 

জাহ্ণবী

দীপক সেনগুপ্ত


কলকাতা থেকে বীরেশ্বর পাঁড়ের সম্পাদনায় মাসিক পত্রিকা ‘জাহ্ণবী’ প্রকাশিত হয় ১৮৮৪ সালে (১২৯১ বঙ্গাব্দ)। পত্রিকাটির উদ্দেশ্য ছিল নীতিবোধ জাগ্রত করা। প্রথম সংখ্যায় ‘সূচনা’তে বলা হয়েছে -

“আজি ঊনবিংশ শতাব্দী। পৃথিবীর আজি উন্নতির দিন। মানব এক্ষণে অত্যন্ত উন্নত। পশ্চিম ভূমির মানবগণের প্রতাপে আজি পৃথিবী কম্পিত। মানব আজি উন্নতিবলে সমস্ত অধীনতাশৃঙ্খল হইতে মুক্ত হইয়াছে। আজি মানব সম্পূর্ণ স্বাধীন। সিংহ ব্যাঘ্র প্রভৃতি ভয়ানক জন্তু সকলও আজি মানবের ক্রীড়াসামগ্রী। জল,বায়ু,অগ্নি,বিদ্যুত প্রভৃতি প্রাচীন দেবগণ আজি মানবের ভৃত্য। এক্ষণে মানব না করিতে পারে এমন কার্য্যই নাই। মানব এখন এত উন্নত ও এত স্বাধীন যে কোন রকম অধীনতা স্বীকার করিতে চায় না।

“পিতা মাতা,জ্যেষ্ঠভ্রাতা,আচার্য্য,রাজা,ধনী,বলবান কাহারও অধীন হইতে আজি মানব ইচ্ছুক নহে। পিতা মাতা আপন সুখ সম্ভোগ সাধন জন্য পুত্রোৎপাদন ও স্বাভাবিক স্নেহের বশবর্ত্তী বা ভবিষ্যৎ আশার অধীন হইয়া পুত্রের প্রতিপালন করিয়াছেন,তজ্জন্য তাঁহাদের অধীনতা স্বীকার করিতে হইবে কেন?  জ্যেষ্ঠভ্রাতা অগ্রে জন্মগ্রহণ করিয়া কিএমন অধিকার প্রাপ্ত হয়াছেন যে তজ্জন্য তাঁহাদের সম্মান করিতে হইবে? আচার্য্য অর্থলাভ বা অন্যবিধ স্বার্থসাধনজন্য বিদ্যা শিক্ষা দিয়াছেন তজ্জন্য তাঁহাকে মান্য করিবার আবশ্যক কি?  রাজা হয় দস্যু,না হয় সাধারণের ভৃত্য,সুতরাং তাঁহাদের অধীনতা স্বীকার করা কখনই কর্ত্তব্য নয়। স্ত্রী ও স্বামী উভয়েই যখন আপনাপন সুখসাধন জন্য মিলিত হইয়াছে,তখন স্ত্রী স্বামীর অথবা স্বামী স্ত্রীর মুখাপেক্ষা বা অধীনতা স্বীকার করিবে কেন? ইত্যাদি বাক্য আজি ঘরে ঘরে আবালবৃদ্ধবনিতার মুখে শুনিতে পাওয়া যায়। আজি সকলেই সর্ব্বপ্রকার অধীনতা শৃঙ্খল ভঙ্গ করিতে কৃতসঙ্কল্প হইয়াছেন। আজি মানবমনে স্বাধীনতাস্পৃহা এত বলবতী হইয়াছে যে,ঈশ্বরের অধীনতা স্বীকার করিতেও আজি মানব ইচ্ছুক নহে।

“ঊনবিংশ শতাব্দীতে মানবের এইরূপ উন্নতি ঘোষিত হইতেছে; কিন্তু বাস্তবিক কি মানব এইরূপ উন্নত হইয়াছে? প্রত্যক্ষদর্শনে কি মানবের এইরূপ উন্নতি দেখিতে পাওযা যায়? মানব কি এখন বড় সুখী হইয়াছে? সকলে কি বিনাক্লেশে সংসারযাত্রা নির্ব্বাহ ও ইচ্ছামত সকল কার্য্য সম্পাদন করিতেছে ? সত্য সত্যই কি মানব আজি পৃথিবীকে স্বর্গ ও আপনাকে দেবতুল্য করিয়াছে ? আমাদের বোধ হয় এ কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা। কেন না আজি মানবের দুঃখ দেখিলে পাষাণও আর্দ্র হয়,মানবের আচরণে পশুরও মনে ঘৃণা জন্মে।

“আজি মানব সিংহ ব্যাঘ্র হইতেও ভয়ানক হইয়াছে,বায়স শৃগাল হইতেও প্রতারক হইয়াছে,ভ্রমর মধুমক্ষিকা হইতেও মত্ত হইয়াছে। স্বার্থসাধন আজি মানবের প্রধান ব্রত। যে সুখলালসা চরিতার্থ করিবার জন্য মানবের এই নীচতা সে সুখের আস্বাদ মানব এক দিনের জন্যও পায় না। শ্রদ্ধা,ভক্তি,দয়া,প্রীতি,শান্তি,তৃপ্তি,সংযম,বিশ্বাস প্রভৃতি মানবহৃদয় হইতে এককালে উন্মূলিত হইয়াছে। স্বার্থপরতা,অবিশ্বাস,সন্দেহ,ইন্দ্রিয় চরিতার্থতাস্বরূপ পশুত্ত্ব এক্ষণে মানব হৃদয়ে লব্ধাধিকার হইয়াছে। মানব এখন এতই আত্মানুরাগী হইয়াছে যে,নিজ সুখলালসা চরিতার্থ করিবার জন্য পরের অনিষ্ট করিতে কিছুমাত্র কুণ্ঠিত হয় না,সুতরাং কেহই কাহাকে বিশ্বাস করে না,এমন কি,পিতা পুত্রকে ও পুত্র পিতাকে বিশ্বাস করে না,স্বামী স্ত্রীকে ও স্ত্রী স্বামীকে বিশ্বাস করে না। ইহাতে কি মানব সুখী হইযাছে? কখনই না। অন্নের জন্য,বস্ত্রের জন্য,আরামের জন্য,তৃপ্তির জন্য সকলেই দিবা রাত্রি চিন্তা ও শ্রমজ্বরে জর্জ্জরিত,কাহারও কিঞ্চিন্মাত্র বিশ্রাম বা তৃপ্তি নাই। এই অবস্থা কি মানবের নিতান্তই শোচনীয় নয়? মানব কি কেবল চিরজীবন দুঃখভার বহন ও পরানিষ্টসাধনরূপ ইষ্টমন্তর জপ করিবার জন্য শ্রেষ্ঠ প্রাণীরূপে আবির্ভূত হইযাছে? ইহার নাম কি উন্নতি? এইজন্য কি ঊনবিংশ শতাব্দীর এত গৌরব? ইহা অপেক্ষা কি পশুজীবন উৎকৃষ্ট নয়? 

“কিন্তু এই ঊনবিংশ শতাব্দীতে এই উন্নতির সুবর্ণ যুগে মানবের এরূপ দুরবস্থার কারণ কি?  এ কথার উত্তর দিতে হইলে বলিতে হইবে ধর্ম ভাবের শিথিলতা এবং বাহ্যিক চাকচিক্যময় অন্তঃসারশূন্য পাশ্চাত্য সভ্যতানুকরণ-প্রিয়তাই ইহার কারণ। পাশ্চাত্য গুরুর নিকট আজি মানব শিখিয়াছে ধর্ম একটি সকের জিনিস,উহার আশ্রয় লইলেও চলে,না লইলেও চলে,এবং যিনি যেরূপ পছন্দ করেন তিনি সেইরূপ ধর্ম গ্রহণ করিতে পারেন,ইহাতে অন্যের কথা কহিবার অধিকার নাই। পাশ্চাত্য গুরু বলিয়াছেন,সমাজ ও নীতিবিরুদ্ধ কার্য্য করিলে অধর্ম্ম হয় না - নীতি প্রভৃতি ধর্ম্মের অন্তর্গত নহে - ধর্ম্মের সংজ্ঞা স্বতন্ত্র। এই শিক্ষা পাইয়া মানব দিশাহারা হইয়াছে - ধর্ম্মে দৃঢ়তা শিথিল হইয়াছে। নীতি ও সামাজিক নিয়ম ধর্ম্মের বহির্ভূত এইরূপ বুঝিয়া ধর্ম্মভীরু ব্যক্তিগণও দুর্নীতিপরায়ণ ও সমাজদ্রোহী হইতে ভয় করিতেছে না। পরের সর্ব্বনাশ,পরদারগমন প্রভৃতি নিতান্ত দূষিত কার্য্য করিয়াও হিন্দু হরিনামের মালা জপ,খ্রীষ্টান গির্জাঘরে উপবেশন,ব্রাহ্ম চক্ষু মুদ্রিত করিয়া ধার্ম্মিক নাম গ্রহণ করিতেছে। কিন্তু এরূপ ধর্ম কতদিন থাকিতে পারে? বুদ্ধিমান লোকে বুঝিল ধর্ম একটা জুয়াচুরি মাত্র। বিশেষতঃ বাণিজ্য প্রধান ইংরাজ জাতির সঙ্গে যেরূপ নানারূপ বাণিজ্যদ্রব্য লইযা বহুতর দ্রব্যের বণিক আসিয়াছেন,সেইরূপ ধর্ম্মের বণিকও অনেক আসিয়াছেন। তাঁহারা সকলেই বলিতেছেন আমাদের ধর্ম ভাল,ইহা লও তোমাদের অভীষ্টসিদ্ধ হইবে,অপর সমস্ত ধর্ম মিথ্যা ও কল্পনাপূর্ণ,তদবলম্বনে অনিষ্ট ঘটিবে। ইহা শুনিয়া সকলের বহিশ্চক্ষুর ন্যায় মনশচক্ষেও ধাঁধা লাগিয়াছে,কিছুই স্থির করিতে পারিতেছে না,তাহার উপর আপাতরম্য স্বাধীনতা বা স্বেচ্ছাচারের প্রলোভন পাইয়া মানব একেবারে অন্ধ হইয়াছে। আস্তিক নাস্তিক সকলেই স্বাধীন হইবার চেষ্টা করিতেছে। ধর্ম দূরে পলাইয়াছে,- নীতি নামমাত্রাবশিষ্ট রহিয়াছে। সুতরাং মানব মানবত্ব হারাইয়া স্বাধীনপশু হইয়াছে - পতিত হইযাছে।

“সর্ব্বথা আজি মানব পশুভাবাপন্ন বা পশু হইতেও নিকৃষ্ট,সুতরাং পতিত। পতিত উদ্ধার করিবার জন্যই জাহ্নবীর অবতারণা। জাহ্নবী যদি এই পতিত হিন্দুজাতির - এই শাপদগ্ধ ভস্মাবিশিষ্ট পদদলিত সগর সন্তানগণের উদ্ধার সাধন ও আর্য্য কুলের পূর্ব্বগৌরব পুনরানয়ন করিতে পারেন,তবেই ভারতের মঙ্গল ও আমাদের জন্ম সার্থক।
আমাদের ভরসা আছে -

“- কৃতবাগদ্বারে - অস্মিন পূর্ব্বসূরিভিঃ।
মণৌ বজ্রসমুৎকীর্ণে সূত্রস্যেবাস্তি মে গতিঃ।”

মর্হর্ষিগণের আশীর্ব্বাদে শঙ্করাচার্য্য যেমন একবার বৌদ্ধ ও নাস্তিক নিরাশ করিয়াছিলেন,আমরা সেই ব্রহ্মর্ষিগণের আশীর্ব্বাদ ও নিষ্কাম করুণার গুণে আশা করি জাহ্নবী পবিত্রতোয়া হইয়া পতিত উদ্ধারে সমর্থ হইবেন।”

  

  অতএব উদ্দেশ্য খুবই স্পষ্ট। আধুনিকতার নামে ভোগেচ্ছাকে নিবৃত্ত করে ধর্ম্মের দিকে মানুষের মনকে নিয়োজিত করে মনুষ্যত্বকে উজ্জীবিত করাই পত্রিকার উদ্দেশ্য। মহৎ উদ্দেশ্যে পরিচালিত হলেও পত্রিকাটি দীর্ঘস্থায়ী হয় নি। প্রথম খণ্ডের সূচীপত্র ছিল : ‘সূচনা’; ‘দ্যাশক্তি’; ‘প্তবাক্য’; ‘ঈশ্বর ও ধর্ম্ম’; ‘ধর্ম্মশাস্ত্রের আবশ্যকতা’; ‘নিষ্কাম কর্ম্ম’; ‘পরকাল ও আপ্তবাক্য’; ‘পাতঞ্জল দর্শন’; ‘পৌত্তলিক ধর্ম্ম’; ‘পৌরাণিক সাকার উপাসনা’; ‘মানবের উদ্দেশ্য ও নিষ্কাম কর্ম্ম’; ‘যোগ বা নিত্যানন্দ লাভের উপায়’; ‘বেদ অনাদি কেন?’; ‘বেদ রহস্য’; ‘শরীরের সহিত ধর্ম্মের সম্বন্ধ’; ‘শাস্ত্র আন্দোলন’; ‘শিব সংকীর্ত্তন’; ‘শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা’; ‘সাধন সঙ্গীত’; ‘সুখ দুঃখ ও নিষ্কাম কর্ম্ম’; ‘হিন্দু-ধর্ম্ম বিষয়ক আন্দোলন’; ‘হিন্দু-ধর্ম্ম আন্দোলন বিষয়ে কয়েকটি কথা’; ‘হিন্দু-ধর্ম্ম ও নাস্তিকতা’। লেখকেরা ছিলেন - লক্ষ্মীনারায়ন চক্রবর্ত্তী,হরিচরণ রায় কবিরত্ন,রামকৃষ্ণ বিদ্যাভূষণ,চন্দ্রনাথ বসু,রামকৃষ্ণ বিদ্যালঙ্কার,যজ্ঞেশ্বর মুখোপাধ্যায়,কালীবর বেদান্তবাগীশ প্রমুখ। মাসের কোন উল্লেখ পত্রিকায় নেই। পত্রিকার শুরুতেই নিম্নলিখিত শ্লোকটি মুদ্রিত হত -

“কেবলং শাস্ত্রমাশ্রিত্যং ন কর্ত্তব্যোবিনির্ণয়ঃ
যুক্তিহীনবিচারেণ ধর্ম্মহানিঃ প্রজায়তে।”

পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন বীরেশ্বর পাঁড়ে। “সিমুলিয়া সুকিয়া স্ট্রীট,নং ২০,বিজ্ঞান যন্ত্রে শ্রীগণেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দ্বারা মুদ্রিত ও প্রকাশিত।” সম্ভবতঃ এক বছর চলেই পত্রিকাটি বন্ধ হয়ে যায়।    

‘জাহ্ণবী’ নামে অপর একটি মাসিক পত্রিকার সন্ধান পাওয়া যায়,যার প্রকাশ ঘটেছিল আষাঢ় ১৩১১ বঙ্গাব্দে (১৯০৪ সাল); কলকাতা থেকে প্রকাশিত এই সাহিত্য পত্রিকাটির সম্পাদক ছিলেন নলিনীরঞ্জন পণ্ডিত। তিনি সম্পাদনার কাজ করেছেন ১৯০৪ থেকে ১৯০৭ সাল (১৩১১ -১৩ বঙ্গাব্দ) পর্যন্ত। চতুর্থ বর্ষ থেকে প্রতিষ্ঠিত লেখিকা গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী সম্পাদনার ভার গ্রহণ করেন। ইতিহাসবিদ সাহিত্যিক ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় নলিনীরঞ্জন পণ্ডিতের সঙ্গে পরিচয়সূত্রে তার প্রথম রচনা ‘স্বপ্নভঙ্গ’ ‘জাহ্ণবী’তে প্রকাশ করেন। ‘জাহ্ণবী’ নামের সার্থকতা কি? ব্রজেন্দ্রনাথের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী : “সর্ব্বথা আজি মানব পশুভাবাপন্ন বা পশু হইতেও নিকৃষ্ট,সুতরাং পতিত। পতিত উদ্ধার করিবার জন্যই জাহ্ণবীর অবতারণা।”

নলিনীরঞ্জন পন্ডিত সম্পাদিত পত্রিকাটির লেখকেরা ছিলেন – গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী; হেমচন্দ্র বসু এম.এ., বি.এল; কিশোরীলাল সরকার এম.এ., বি,এল; নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য্য বি.এ; দেবেন্দ্রনাথ সেন এম.এ; রাজলক্ষ্মী সিংহ; মানকুমারী দাসী; মহামায়া দাসী; রজনীকান্ত সেন বি.এল; হরিসাধন মুখোপাধ্যায়; শশধর রায় এম.এ,বি.এল; কৃষ্ণসোহাগিনী দাসী; সুরধুনী পন্ডিত; জলধর সেন; সরলাবালা দাসী; সরোজকুমারী দেবী; কাদম্বিনী দাসী; জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর; তারাকুমার কবিরত্ন; মুনীন্দ্রনাথ ঘোষ প্রমুখ।

‘জাহ্ণবী’ নামে এই পত্রিকাটি প্রথমটিরই পুনঃপ্রকাশ না একই নামে একটি নতুন পত্রিকা সেটার উল্লেখ কোথাও পাই নি। তবে একই নামে দু’টি ভিন্ন পত্রিকা হবারই সম্ভাবনা, কারণ দু’টির প্রকাশ কালের ব্যবধান প্রায় ২০ বছর।  




চিত্র – ১ : ১ম ‘জাহ্নবী’র আখ্যাপত্র।



চিত্র – ২ ২য় ‘জাহ্নবী’র আখ্যাপত্র।



চিত্র – ৩   ২য় পত্রিকায় প্রকাশিত একটি বিজ্ঞাপন।



লেখক পরিচিতি : বহু বছর বি.ই. কলেজে (এখন ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি, শিবপুর ( IIEST,shibpur )) অধ্যাপনা করেছেন। কিছুদিন হল অবসর নিয়েএখন সেখানে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে আছেন। অ্যাপ্লায়েড মেকানিক্স নিয়ে গবেষণা করলেও একাধিক বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে - জ্যোতিষশাস্ত্র, পুরনো কলকাতার সংস্কৃতি, ইত্যাদি। অবসর সময়ে 'অবসরে'র সঙ্গে সময় কাটান।

 

(আপনার মন্তব্য জানানোর জন্যে ক্লিক করুন)

অবসর-এর লেখাগুলোর ওপর পাঠকদের মন্তব্য অবসর নেট ব্লগ-এ প্রকাশিত হয়।

Copyright © 2014 Abasar.net. All rights reserved.



অবসর-এ প্রকাশিত পুরনো লেখাগুলি 'হরফ' সংস্করণে পাওয়া যাবে।