প্রথম পাতা

শহরের তথ্য

বিনোদন

খবর

আইন/প্রশাসন

বিজ্ঞান/প্রযুক্তি

শিল্প/সাহিত্য

সমাজ/সংস্কৃতি

স্বাস্থ্য

নারী

পরিবেশ

অবসর

 

পুরনো বাংলা গানের গীতিকার ও তাঁদের লেখা গান

ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৫

 

অজয় ভট্টাচার্য

সুজন দাশগুপ্ত


কবি ও গীতিকার অজয় ভট্টাচার্যের জন্ম জুলাই,  ১৯০৬,  ত্রিপুরার শ্যামগ্রাম বলে একটি গ্রামে। কিন্তু বড় হয়েছেন বাংলাদেশের কুমিল্লা শহরে বাবা যেখানে ওকালতি করতেন। পড়াশোনার শুরু কুমিল্লার ঈশ্বর পাঠশালায়। ভালো ছাত্র ছিলেন। শুধু পড়াশুনো নয় সাহিত্য, গান, নাটক, ইত্যাদি নানায় বিষয়ে ওঁর প্রচুর উৎসাহ ছিল।  বাংলায় এম এ পাশ করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সেখান থেকে কুমিল্লায় ফিরে গিয়ে  কিছুদিনের জন্যে  কুমার বোর্ডিং-এ ত্রিপুরার রাজবাড়ির কুমারদের গৃহশিক্ষক হিসেবে কাজ নেন। সে চাকরি ছেড়ে ত্রিপুরার কুমার শচীন দেববর্মণের আমন্ত্রণে কলকাতায় চলে আসেন। শিক্ষকতার চাকরি পেলেন কলকাতার তীর্থপতি ইনস্টিট্যুশনে। কিন্তু আয় মূলতঃ হত গান আর সিনেমার জন্যে গল্প ও সংলাপ লিখে। অজয় ভট্টাচার্য কবিতাও লিখতেন, কিন্তু ওঁর মুখ্য পরিচয় গীতিকার হিসেবে। ওঁর প্রথম গান 'হাসনুহানা আজ নিরালায়'; গানটিতে  সুর দেন সুরসাগর হিমাংশু দত্ত।  হিমাংশু দত্তও ছিলেন কুমিল্লা লোক। অজয় ভট্টাচার্যের লেখা আরও অনেক গানে উনি সুর দিয়েছিলেন।  পরে ওঁর গানে সুর সুর দিতে দেখি শচীন দেববর্মণ,  পঙ্কজ মল্লিক,  রাইচাঁদ বড়াল,  অনুপম ঘটক, ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায় প্রমুখ সে যুগের বিশিষ্ট সুরকারদের। গেয়েছেন শচীন,  সায়গল,  পঙ্কজ,  কানন দেবী,  হেমন্ত প্রমুখ শিল্পীরা।

অজয় ভট্টাচার্যের রচিত গানের সংখ্যা প্রায় দু-হাজারের কাছাকাছি । অন্যত্র দেখি যে ওঁর রচিত প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত গানের সংখ্যা আনুমানিক দেড় হাজারের মত । বাংলায় সবচেয়ে বেশী গান লিখেছেন কাজী নজরুল ইসলাম - সংখ্যায় প্রায় সাড়ে তিন হাজার। তার পরেই রবীন্দ্রসঙ্গীতের সংখ্যা - দুহাজারের কাছাকাছি। 'অজয়-গীতিসংগ্রহ' বইয়ের ভূমিকায় নারায়ণ চৌধুরী লিখেছেন, 'সংখ্যা সব সময়ে সৃষ্টির উৎকর্ষতা নিরূপণের নির্ভরযোগ্য মাপকাঠি নয়, তবে...এর মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পায় সৃষ্টির অনায়াস উৎসারশক্তি, কল্পনার সাবলীলতা ও সম্বৃদ্ধি।' এর পর যখন দেখি অজয় ভট্টাচার্য স্বল্পায়ু জীবনের মাত্র পনেরো বছর ব্যয় করতে পেরেছিলেন ওঁর গানগুলি রচনার জন্যে - তখন মনে হয় সংখ্যাটি দেড় হাজারের বেশ কিছু কম হলেও বিস্মিত হবার পক্ষে যথেষ্ট।

অজয় ভট্টাচার্যের গানের জগৎ ছিল বহুবিস্তৃত -- কাব্যগীতি,  পল্লীগীতি,  ভাটিয়ালি,  বাউল,  রাগপ্রধান, কীর্তন,  সাধনসঙ্গীত,  ভজন ইত্যাদি। কাব্যগীতিতে   বিষয়-বৈচিত্র্য ছিল প্রচুর। রোমান্টিক গান তো ছিলই - তাতে রূপকথার ছোঁয়াও ছিল (‘রূপকথারি রাজা এসে তুলে নিল পারুল ফুল’, ‘রাজার কুমার পক্ষীরাজে’ ইত্যাদি)। শেষের দিকের রচনা আবার অনেকটা বাস্তবমুখি। রোমান্স-বর্জিত আঙ্গিকে গণ জাগরণের সুরও সেখানে ধ্বনিত হয়। এগুলির মধ্যে অনেক গান,  বিশেষত ছায়াছবির গান এককালে অসাধারণ জনপ্রিয় হয়েছিলো। ছবির গান 'এই পেয়েছি অনল জ্বালা',  'একটি পয়সা দাও গো বাবু',  'দুঃখে যাদের জীবন গড়া',  'বাংলার বধূ'  গানগুলি লোকের মুখে মুখে ফিরত।

অজয় ভট্টাচার্যের জীবিত কালে ওঁর গানের তিনটি সংকলন প্রকাশিত হয় - 'আজি আমারি কথা', 'মিলন-বিরহ-গীতি' ও 'শুক-সারী'। মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয় 'আজও ওঠে চাঁদ'। অজয় ভট্টাচার্যের অনেক গানের সুর দিয়েছিলেন শচীন দেববর্মণ। অজয় ভট্টাচার্যের মৃত্যুর পরে স্বরলিপি সহ সেই গানগুলির একটা সংকলন তিনি 'সুরের লিখন' নাম দিয়ে প্রকাশ করেন। বইটির নিবেদনে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমার পরম স্নেহাস্পদ কবি অজয়কুমারের বহু গীতি-রচনায় আমি সানন্দে সুর যোজনা করেছি এবং এ কথাও আজকের দিনে গৌরবের সঙ্গেই প্রকাশ করছি যে কবির কথা ও আমার সুর সমাবিষ্ট হয়ে বিদগ্ধজনের সমাদর লাভ করেছে। এর বহু বছর বাদে ১৯৯১ সালে ওঁর স্ত্রী রেণুকা ভট্টাচার্যের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় 'অজয় ভট্টাচার্যের গান'। এই গীতি সংকলনগুলি এখন আর বাজারে পাওয়া যায় কিনা জানি না। তবে সৌভাগ্যক্রমে সেগুলি হারিয়ে যায় নি - কবিপত্নী রেণুকা ভট্টাচার্যের সৌজন্যে ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগোর ডিজিটাল সাউথ এশিয়া লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত আছে।  এই ডিজিট্যাল লাইব্রেরিতে অজয় ভট্টাচার্যের স্বহস্তে লেখা বেশ কয়েকটি পান্ডুলিপিও পাওয়া যাবে। পাঠকদের সুবিধার জন্যে এই রচনার নীচে বই ও একটি পান্ডুলিপির লিঙ্ক দেওয়া হল।

অজয় ভট্টাচার্য ছিলেন আধুনিক গানের প্রথম যুগের (মধ্য তিরিশ দশকে যার শুরু) অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকার।  কারো কারো মতে প্রথম দিকে অজয়কুমার (রেকর্ডে ও প্রচারপত্রে অনেক সময়ে ঐ নামেই ওঁর পরিচিতি) ছিলেন নজরুল প্রভাবিত (রবীন্দ্রনাথের প্রভাব তো সবার ওপরেই একটু আধটু ছিল)। কতটা প্রভাবিত? অজয় ভট্টাচার্যের মৃত্যুর পর তাঁর স্মৃতিচারণ করেন চিত্র পরিচালক পশুপতি চট্টোপাধ্যায় -

কথাপ্রসঙ্গে একদিন নাকি পশুপতিবাবু অজয় ভট্টাচার্যকে বলেছিলেন, ‘নজরুল একটা চমৎকার গান লিখেছে – কাল রেকর্ডে শুনলুম।‘
‘কী গান’, অজয় জিজ্ঞেস করলেন।
উত্তরে পশুপতিবাবু প্রথম লাইনটি গেয়ে শোনালেন,
‘হাসনুহানা আজ নিরালায় ফুটলি কেন আপন মনে?
ফুলদরদী তোর সেন বঁধু আসবে না আর ফুল-কাননে।’
শুনে অজয় ভট্টাচার্যের মুচকি হাসি। ‘গানখানা নজরুলের লেখা নয়।‘
‘ বলো কি? তাহলে এমন লেখা কে লিখল?”
‘আমি হে, আমি।‘

পরের দিকে অবশ্য অজয় ভট্টাচার্যের গানে নজরুলের প্রভাব চোখে পড়ে না। ওঁর শত শত গানের মধ্যে অনেকগুলিই কালজয়ী - ‘আধুনিক বাঙলা গানে’র জগতে চিরস্থায়ী আসন নিয়েছে। গানগুলি রয়ে গেছে, কিন্তু তাদের গীতিকার কে - অনেকেই বলতে পারবেন না। গীতিকার হিসেবে অজয় ভট্টাচার্য এখন প্রায় বিস্মৃত। নীচে ওঁর রচিত কয়েকটি গান দেওয়া হল। (পাঠকরা ইচ্ছে করলে নীচে ক্লিক করে সেটা শুনতে পারেন।)


তোমার যাবার কালে বকুল ঝরিল পায়ে
উদাসী সুবাস তার আজিও খোঁজে তোমায়। (সুর : শৈলেশ দাশগুপ্ত | কন্ঠ :হেমন্ত মুখোপাধ্যায়)


শেষের গানটি ছিল তোমার লাগি
শুনিয়ে যাবো সারা রাতি জাগি। (সুর ও কণ্ঠ : ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়)


যবে কণ্টক পথে হবে রক্তিম পদতল
অন্তরে ফুটিবে যে সুন্দর শতদল। (সুর ও কণ্ঠ : পঙ্কজকুমার মল্লিক)


বন্দর ছাড় যাত্রীরা সবে,
জোয়ার এসেছে আজ। (সুর ও কণ্ঠ : শচীন দেব বর্মণ)


বিরহিণী চির বিরহিণী
তুমি যেন কোন্ পাষাণের তানে
অশ্রুস্রোতস্বিনী। (সুর: হিমাংশু দত্ত | কণ্ঠ: মানবেন্দ্র মুখার্জি)


গীত রচনার সঙ্গে সঙ্গে অজয় ভট্টাচার্য সাহিত্য সাধনাও করেছেন। ছোট ভাই কবি সঞ্জয় ভট্টাচার্য প্রকাশিত 'পূর্বাশা'  পত্রিকায় অজয় ভট্টাচার্যের অসংখ্য গদ্যপদ্য প্রকাশিত হয়েছে। একটি  উপন্যাস লিখেছিলেন,  অনুবাদও করেছিলেন একটি বইয়ের।   ওঁর তিনটি কবিতার বইও (‘রাতের রূপকথা’ , ‘ঈগল ও অন্যান্য কবিতা’ এবং ‘সৈনিক ও অন্যান্য কবিতা’ ) প্রকাশিত হয়েছিল, কিন্তু কবি হিসেবে তিনি সেরকম খ্যাতি পান নি। ওঁর গীতিকাব্যের সংকলন 'আজো ওঠে চাঁদ' এর ভূমিকায় সুখময় ভট্টাচার্য লিখেছিলেন, ' ‘রাতের রূপকথা’র রোম্যাণ্টিক কবি ধীরে ধীরে ঘোর বাস্তববাদী ও কতকটা সাম্যবাদীতে রূপান্তরিত হন পরবর্তীকালে।' ওঁর শেষের দিকের অনেক কবিতা কাব্যগুণ বর্জিত না হলেও বক্তব্যের বাহুল্যে ভারাক্রান্ত – জনপ্রিয় কবি না হয়ে উঠতে পারার সেটা একটা কারণ হতে পারে। অন্যভাবে চিন্তা করলে বলতে হয় গীতিকার হিসেবে যে অসামান্য খ্যাতি উনি অর্জন করেছিলেন, তার দীপ্তিতে ওঁর কবিখ্যাতি ম্লান হয়ে গেছে।

জীবনদর্শনে ওঁর এই পরিবর্তনের কথা অধ্যাপক দীপেশ চক্রবর্তীর লেখা একটি প্রবন্ধ থেকেও আমরা জানতে পারি। ‘উনিশশো ত্রিশের শেষে, চল্লিশে গোড়ায় নানান বাঙালী বুদ্ধিজীবীদের মতো অজয় ভট্টাচার্যও খানিকটা সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুঁকেছিলেন। লেনিন সম্পর্কে ছিল তাঁর আগ্রহ।‘ মনের ওপর এই প্রভাব স্বাভাবিক ভাবেই শুধু কবিতা নয়, গীতিকাব্যেও ধরা পড়েছে – এমন কি অল্পবিস্তর ওঁর পরিচালিত সিনেমাতেও।  শেষজীবনে অজয় ভট্টাচার্য শুধু অন্যের জন্যে গান, গল্প আর সংলাপ লেখা নয়, নিজেই ছবি তৈরির কাজে হাত দেন। পরিচালক হিসেবে প্রথম ছবি 'অশোক',  শেষ ছবি 'ছদ্মবেশী'। উপেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের মজার কাহিনী অবলম্বনে 'ছদ্মবেশী' ছায়াছবিটিতেও উনি সমাজতন্ত্রের দুয়েকটা বুলি ঢুকিয়েছিলেন। ১৯৪৪ সালে ছবিটি মুক্তি পায় এবং বক্স অফিসে খুবই সাফল্য লাভ করে। উনি অবশ্য তা দেখে যেতে পারেননি। ছবিটি মুক্তি পাবার আগেই ২৪ ডিসেম্বর ১৯৪৩ সালে মাত্র ৩৭ বছর বয়সে ওঁর দেহাবসান হয়।

লেখা ও চলচ্চিত্রজগতের নানান কাজের মধ্যে ডুবে থাকলেও শিক্ষকতার দায়িত্ব উনি কিন্তু উপেক্ষা করেন নি। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই শিক্ষকটিকে ছাত্ররা পছন্দ করত। শুধু পড়ানো নয়, পড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রদের মধ্যে জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলার দিকেও ওঁর দৃষ্টি ছিল। যাদের মধ্যে সম্ভাবনা দেখতে পাতেন, তাদের গড়ে তোলার জন্যে স্কুলের বাইরেও সময় দিতেন। কয়েক বছর আগে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ডঃ শঙ্কর সেন ওঁর স্মৃতিচারণ করছিলেন,  " অজয়বাবু স্যার জাতীয় সংগ্রামে জয়প্রকাশ নারায়ণ,  অরুণা আসফ আলী প্রমুখের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। আমাদের কয়েকজনকে তিনি তাঁর ছোটোখাটো কাজেও লাগিয়েছিলেন। আমার আজও মনে পড়ে যে ঢাকুরিয়া লেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের নেতাজীর কথা,  হলওয়েল মনুমেন্টের কাহিনী,  আরও কত কথা আমাদের শুনিয়েছিলেন।"
অজয় ভট্টাচার্যের অন্যান্য প্রতিভার মূল্য পুরোপুরি বোঝার বয়স না হলেও ওঁর ছাত্রদের কাছে উনি ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক, মানুষ গড়ার কারিগর। এই প্রতিবেদকের কাছে সেটাও ওঁর কম পরিচয় নয়।


ছবির সূত্রঃ ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগোর ডিজিটাল সাউথ এশিয়া লাইব্রেরী

সুখময় ভট্টাচার্য – ভূমিকা আজও ওঠে চাঁদ
নারায়ণ চৌধুরী - ভূমিকা– অজয় -গীতিসংগ্রহ
‘গীতিকারের আধুনিকতাঃ অজয় ভট্টাচার্য (১৯০৬-১৯৪৩)’ - দীপেশ চক্রবর্তী, শারদীয়া 'বারোমাস' পত্রিকা, ২০১০
১৯৭১ সালে একই কাহিনীর ওপর ভিত্তি করে অগ্রদূত গোষ্ঠীর পরিচালনায় নতুন 'ছদ্মবেশী' মুক্তি পেয়েছিল।। নায়ক-নায়িকা ছিলেন উত্তমকুমার ও মাধবী মুখার্জী। অজয় ভট্টাচার্যের ছবিতে নায়ক-নায়িকা ছিলেন জহর গঙ্গোপাধ্যায় ও পদ্মাদেবী।

গ্রন্থপঞ্জীঃ
[ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগোর ডিজিটাল সাউথ এশিয়া লাইব্রেরীতে সংরক্ষিত।]
ক্লিক করলে pdf ফাইলগুলো পাবেন -
(১) স্ত্রী রেণুকা ভট্টাচার্য সম্পাদিত 'অজয় ভট্টাচার্যের গান' - এই বইয়ের স্বরলিপিকার হলেন শচীন দেববর্মণ, হিমাংশু দত্ত, ভি. বালসারা ও সাবিত্রী ঘোষ
(২) স্বরলিপি অধিকার চিত্রের গান
(৩) অজয় -গীতিসংগ্রহ
(৪) শুক সারী গীতি সংগ্রহ
(৫) আজও ওঠে চাঁদ
(৬) সুরের লিখন - কথা অজয় ভট্টাচার্য সুর ও স্বরলিপি শচীন দেববর্মণ
(৭) সৈনিক ও অন্যান্য কবিতা - পূর্বাশা প্রেস
(৮) 'গান' ১৯৩৭' পান্ডুলিপি - অজয় ভট্টাচার্যের স্বহস্তে লিখিত স্বরলিপি
(৯) মিলন বিরহ গীতি - অজয় ভট্টাচার্য ; শ্রীগুরু লাইব্রেরী
(১০) ঈগল ও অন্যান্য কবিতা
(১১) রাতের রূপকথা (রুবাইয়াৎ) শ্রীগুরু লাইব্রেরী


লেখক পরিচিতি - বহু বছর ধরে আমেরিকা প্রবাসী। এক সময়ে পত্রপত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন - এখন মাঝে মধ্যে। ধাঁধা ও রহস্যকাহিনীর ওপর গোটা বারো বই আছে। গোয়েন্দা একেনবাবু-র মানসপিতা; অবসর.নেট ও বাংলা মিস্ট্রি.কম-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সম্পাদক।

(আপনার মন্তব্য জানানোর জন্যে ক্লিক করুন)

অবসর-এর লেখাগুলোর ওপর পাঠকদের মন্তব্য অবসর নেট ব্লগ-এ প্রকাশিত হয়।

Copyright © 2015 Abasar.net. All rights reserved.

 


অবসর-এ প্রকাশিত পুরনো লেখাগুলি 'হরফ' সংস্করণে পাওয়া যাবে।