প্রথম পাতা

শহরের তথ্য

বিনোদন

খবর

আইন/প্রশাসন

বিজ্ঞান/প্রযুক্তি

শিল্প/সাহিত্য

সমাজ/সংস্কৃতি

স্বাস্থ্য

নারী

পরিবেশ

অবসর

 

পুরনো কিছু বাংলা বিজ্ঞাপন (২)

প্রথমাংশের জন্যে এইখানে ক্লিক করুন।

পুরনো বাংলা বিজ্ঞাপন নিয়ে লেখার সময় মনে একটু সংশয় ছিল, এরকম অকিঞ্চিৎকর একটা বিষয় নিয়ে অবসর-এর পাতা ভরানো উচিত হবে কিনা! পরিচিত দুয়েকজনকে সেটা বলেও ছিলাম। বলতে দ্বিধা নেই, আগের লেখাটার জন্যে আপনাদের কাছে গালাগাল খেলে শেষের এই পাতাগুলো লিখতাম না। তবে এটাও তো জানি, নিতান্ত না চটলে অবসর-এর ব্লগ-এ কেউ কটু কথা বলেন না। তাই ভাবছি, সেই ভদ্রতার সুযোগ পুরোপুরি নিচ্ছি কিনা।

থাক ওসব কথা, প্রথমই ভাস্কর বসুকে ধন্যবাদ জানাই, 'শ্রীঘৃত' সম্পর্কে শিবরাম চক্রবর্তীর অননুকরণীয় বাণীটি ব্লগ-এ দেওয়ার জন্যে। কোনও পাঠক যদি সেটা না দেখে থাকেন, তাদের জন্যে ভাস্করের মন্তব্যটাই তুলে দিচ্ছি -

"একটু সংযোজন করতে চাই – শিবরাম চক্রবর্তী “শ্রী ঘৃত” এর জন্য বিজ্ঞাপন লিখেছিলেন – “বাজারে দুই রকম ঘি আছে – শ্রী ও বিশ্রী।
কোনটি আপনার পছন্দ?” এই টী কি পাওয়া যেতে পারে ? আরো শোনা – পরশুরাম একটি কালির বিজ্ঞাপনে লিখেছিলেন –
“কালিটার প্রতিবাদ করার ক্ষমতা নেই তাই বলি – ‘কালিটা জোর কালো’! ” এটিও যদি পাওয়া যায় খুব ভালো লাগবে।"

শিবরামের বিজ্ঞাপনটা আমি দেখেছিলাম, কেন লেখার সময় অমন চমৎকার লাইনটা মনে পড়ে নি - কে জানে! পরশুরামের লেখাটা আগে দেখেছি বলে মনে পড়ছে না, তবে 'কালি' ছাড়া কালো রঙের প্রতি আমাদের মনোভাব বেশ ঠাট্টার ছলে তুলে ধরেছেন। এ দুটোই খোঁজ করে দেখার উপযুক্ত বিজ্ঞাপন।

স্বপন মাইতি আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছেন - বাথগেটের ক্যাস্টর অয়েল, সাধনা ঔষধালয়, সেন্ট অগরু ও কান্তা, পলসনের মাখন, ম্যাকলীনের টুথপেস্ট, টিনোপোল, টাটা-র ৫৫৫ সাবান, ডেবসনের মারফি রেডিও, টস-এর চা ইত্যাদির কথা। এইসব বিজ্ঞাপন সত্যিই এখন আর দেখা যায় না। সাধনা ঔষধালয়ের বিজ্ঞাপন কিছু কিছু দেখা গেলেও প্রতিষ্ঠানটির সেই রমরমা আর নেই। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সাধনা ঔষধালয়ের প্রতিষ্ঠাতা যোগেশচন্দ্র ঘোষ ৮৪ বছর বয়সে ঢাকায় পাকিস্তানী সেনাদের হাতে প্রাণ হারান। যোগেশচন্দ্র এক সময়ে জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। রয়্যাল সোসাইটি অফ কেমিস্ট্রির ফেলো এবং আমেরিক্যান কেমিক্যাল সোসাইটির এই সদস্য পরে আয়ুর্বেদে আগ্রহী হন। বিখ্যাত টুথ পাউডার সাধনা দশন থেকে শুরু করে যৌনশক্তি বৃদ্ধিকারক (?) 'শ্রী গোপাল তেল'' এদেরই সৃষ্টি। সাধনা দশন এখনো বাংলা দেশে ভালোই বিক্রি হয় বলে শুনেছি।

ঊষা ফ্যানের নীচের বিজ্ঞাপনটি হয়তো এখনো কারো কারো মনে থাকবে। বিজ্ঞাপনটি ঠিক কবে বার হয়েছিল বলা মুশকিল । নিশ্চিত ভাবে শুধু এটুকু বলা যায় ২১ বছরেরও আগে। ঊষা ফ্যান এখনো আছে, শুধু ১৮০-এ প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড-এ দ্য জয় ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড-কে খুঁজতে গেলে হতাশ হতে হবে। সেখানে গড়ে উঠেছে সাউথ সিটি মল।। ১৯৯৩ সালে কলকাতায় একের পর এক ফ্যক্টরি যখন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে – তখন এটিও পাততাড়ি গোটায়। ২০০৩ সালে জায়গাটি হস্তান্তরিত করা হয় এবং সাউথ সিটি গড়ে ওঠে। দ্য জয় ইঞ্জিনিয়্যারিং ওয়ার্কস নিজের অস্তিত্ব হারায় ২০০৮ সালে যখন শ্রীরাম গ্রুপের অন্য সংস্থাগুলির সঙ্গে মিলিত হয়ে উষা ইণ্টারন্যাশেনাল লিমিটেড নাম নেয়।



দ্বারকানাথ ঘোষ তাঁর বাদ্যযন্ত্রের ব্যবসা শুরু করেছিলেন ১৮৭৫ সালে। বিদেশী কোম্পানি টমাস ডোয়ার্কিন্স-এর কাছ থেকে প্যাডেল হারমোনিয়াম ও অন্যান্য বাদ্য যন্ত্র এনে বিক্রি করতেন। ওঁর কোম্পানির নাম প্রথমে ছিল ঘোষ এণ্ড কোং। পরে সুকুমার রায়ের বাবা উপেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর কথা মত দ্বারকানাথ কোম্পানির নাম রেখেছিলেন ডোয়ার্কন এণ্ড সন। সাহেবী নামের প্রতি দেশী লোকদের একটা মোহ আছে, বিক্রি হবে ভাল।

১৮৮৪ সালে দ্বারকানাথ প্যাডেল হারমনিয়ামের সংস্কার করে এ যুগের বক্স হারমোনিয়াম তৈরি করেন। সে কালে আমাদের দেশে লোকেরা খাওয়াদাওয়া গানবাজনা সব কিছুই করত হাঁটু মুড়ে বসে – চেয়ারে বসার চল তেমন ছিল না । সুতরাং পায়ের প্যাডেলের বদলে হাতে বেলো টিপে হারমোনিয়াম বাজাতে পারলে গায়কদের যে সুবিধা হবে সেটা উনি বুঝতে পেরেছিলেন। অল্প সময়ের মধ্যেই আমাদের দেশে লঘু সঙ্গীতের জগতে বক্স বা হাত হারমনিয়ামের স্থান পাকা হয়ে যায়। ডোয়ার্কিন এণ্ড সন-এর পদানুসরণ করে আরও অনেক হারমোনিয়াম নির্মাতা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তাদের মধ্যে মেলোডি, পাকড়াশী এণ্ড কোং এবং শরৎ সর্দার এণ্ড সন্স উল্লেখযোগ্য। প্রসঙ্গত, বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ পণ্ডিত জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষ ছিলেন দ্বারকানাথের পৌত্র।


কবেকার বিজ্ঞাপন এটা? শুধু বলা যায় খুবই পুরনো। - ১৯৫৭ সালের আগে ।* সেই সময়ে স্কেল-চেঞ্জিং হারমনিয়াম উদ্ভাবিত হয় নি।
(*১৯৫৭ সালে ভারতে দশমিক পদ্ধতি চালু হয়। এক আনা সিকি ইত্যাদি উঠে গিয়ে ‘নয়া’ পয়সা চালু হয়। ১০০ নয়া পয়সায় এক টাকা । ১৯৬৪ থেকে আর 'নয়া' কথাটা ব্যবহার করা হত না । )


যে কারণে দ্বারকানাথ নিজের কোম্পানির নাম দ্বারকানাথ এণ্ড সন না রেখে ডোয়ার্কিন এণ্ড সন রেখেছিলেন, সেই একই কারণে আশুতোষ ঘোষ নিজের চায়ের ব্যবসার নাম রেখেছিলেন এ. টশ এণ্ড সন্স (ইণ্ডিয়া) লিমিটেড । ছেলেবেলায় যখন টশের চা খেতাম - ভাবতাম বিলিতি কোনও চা খাচ্ছি!

ইংরেজি নাম ব্যবহারের আরেকটা উদাহরণ হল পলসন। এক পার্সী ব্যবসায়ী এই কোম্পানিটির প্রতিষ্ঠাতা। পেস্তনজি আদুলজি দালাল, যিনি ১৯১৫ সালে এটা আরম্ভ করেন, তাঁর ডাকনাম ছিল পলি। সেটকেই একটু পালটে শুনতে ইংরেজি এমন একটি নাম 'পলসন' দিয়ে সেকালের এই বিখ্যাত ব্র্যাণ্ড চালু করেন। আমূল মাখন বাজারে আসার আগে মাখন বললে লোকে চিনিত পলসন'স বাটারকে। কিন্তু যারা ওঁর কোম্পানিতে কাজ করত তাদের সুখ সুবিধার প্রতি এতটুকু নজর পেস্তনজি দিতেন না। তারই প্রতিবাদে সমবায় সমিতি গঠন করে ১৯৪৬ সালে কর্মীরা নিজেরাই মাখন তৈরী শুরু করলেন। সৃষ্টি হল আমূল। পলসনের ব্যবসা নির্মূল হল।



ওপরের ব্রুকবণ্ড চায়ের বিজ্ঞাপনটি বেশ পুরনো। ঠিক কত পুরনো সেটা সঠিক জানা নেই। আর্থার ব্রুক ১৮৬৯ সালে একটা চায়ের দোকান খোলেন। খদ্দেরদের ভাল চা দেবার প্রতিজ্ঞা বা bond থেকে চায়ের নাম দেন তিনি ব্রুক বণ্ড। এর এক বছর পর থেকেই তিনি বাইরে ওঁর চা বিক্রি করা শুরু করেন। ১৯০০ সাল থেকে ভারতে ব্রুক বণ্ড চা বিক্রি আরম্ভ হয়। ১৯৬৮ সালে ব্রুক বণ্ড কোম্পানি লাইবিগ কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত হয়ে ব্রুকবণ্ড-লাইবিগ নাম নেয়। ১৯৮৪ সালে ইউনিলিভার এটি কিনে নেয়। ভারতে ব্রুক বণ্ড চা এখনও বিক্রি হয়, তবে পাশ্চাত্য দেশগুলিতে এই ব্র্যাণ্ড বেশী চলে না। এর মূলে হয়ত বাণিজ্যিক কোনও কারণ আছে। প্রসঙ্গত চা-এর আরেকটি বিখ্যাত ব্রাণ্ড ‘লিপটন’-ও ইউনিভার কেনে । সেই ব্র্যাণ্ড-এর বিজ্ঞাপনে রবীন্দ্রনাথের লেখা এই লাইনগুলো ব্যবহার করা হয়েছিল –

চা-স্পৃহ চঞ্চল
চাতকদল চল
কাতলি-জল তল
কলকল হে...

যদিও রবীন্দ্রনাথ লিপটন চায়ের বিজ্ঞাপনের জন্যে এটি লেখেন নি, অনুমান করি রবীন্দ্রনাথের অনুমতি নিয়েই এটি ছাপা হয়েছিল।



একটা সময় ছিল যখন রেইনকোট বা বর্ষাতি মানেই ছিল ডাকব্যাগের তৈরী কোট। ট্রেনে করে কোথাও বেড়াতে গেলে বিছানা্বালিস যে হোল্ডলে বেঁধে নিয়ে যেতে হত সেটিও সাধারণত হাত ডাকব্যাকের। ডাকব্যাকের রেনকোটের ভেতরে থাকত একটা রবারের লাইনিং। যদ্দুর মনে পড়ে, ডাকব্যাকের নির্দেশিকায় বলা ছিল - বর্ষার মাসগুলো শেষ হলে সেই রবার লাইনিং-এ ফ্রেঞ্চ চকের গুঁড়ো মাখিয়ে কোটটাকে টাঙিয়ে রাখতে হবে। না করলে কি সমস্যা হবে - সেটা অবশ্য বলা থাকতো না। তবে ছেলেবেলায় অনেক বাড়িতে সারা বছর ডাকব্যাকের বর্ষাতি টাঙানো থাকতে দেখেছি।

ডাকব্যাক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সুরেন্দ্র মোহন বসু। সেই সেকালে তিনি পড়াশুনো করতে গিয়েছিলেন ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে এবং স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে! তীব্র জাতীয়তাবোধ তাঁর মধ্যে ছিল। সেইজন্যেই পড়াশনোর জন্যে ইংল্যাণ্ড না গিয়ে আমেরিকায় গিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর রাষ্টদ্রোহিতার অভিযোগে কিছুদিন উত্তর প্রদেশের জেলে বন্দি ছিলেন। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে দুই ভাইকে নিয়ে তিনি এক বিশেষ নির্মান-কৌশল ব্যবহার করে (পরে যেটি ডাকব্যাক পদ্ধতি বলে খ্যাত হয়) ওয়াটার-প্রুফ সামগ্রী তৈরী করা শুরু করেন। রবারের বদলে পিভিসি ব্যবহার করে অপেক্ষাকৃত কম দামে ওয়াটার প্রুফ জিনিসপত্র তৈরী সুরু হওয়ার পর থেকে ডাকব্যাক তার একাধিপত্য হারাতে শুরু করে। ‘মূল্য কমানো হইল’-র পেছনে কি সেটাই কাজ করছে?

মাত্র ৭০০ টাকা পুঁজি নিয়ে ১৮৯৩ সালে আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় নিজের ল্যাবরেটরিতে ব্রিটিশ কোম্পানি ফার্মাকোপিয়ার একটি ওষুধ তৈরির ব্যবস্থা করেছিলেন। সেটি ১৯০১ সালে বেঙ্গল কেমিক্যাল এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কস লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে পরিচিত হয়। এটিই প্রথম ভারতীয় কোম্পানি যেখানে বিভিন্ন কেমিক্যাল, ওষুধ এবং বাড়িতে ব্যবহার করার নানা সামগ্রী বানানো আরম্ভ হয়। এগুলি বেশীর ভাগই তৈরী হত স্বদেশী পদ্ধতিতে এবং দেশজ মাল-মশলা ব্যবহার করে। বেঙ্গল কেমিক্যালের তৈরি ওষুধের দাম কম হওয়ায় সরকারী হাসপাতালগুলোতে এগুলো খুব ব্যবহার করা হত। ষাট দশকের শেষে পশ্চিমবঙ্গের বহু কোম্পানির মত বেঙ্গল কেমিক্যালও আর্থিক সংকটে পড়ে । ১৯৮০ সালে বেঙ্গল কেমিক্যালের জাতীয়করণ হয়। কিন্তু কোম্পানির সংকোচন তাও বন্ধ হয় না । ২০০৪ সালে কারখানার প্রায় দশ একর জমি বিক্রি করে দেওয়া হয়। সেখানে গড়ে ওঠে একটি বিশাল শপিং মল, মণি স্কোয়ার। ইস্টার্ন বাইপাসের রাস্তা দিয়ে যাতায়াতের পথে সেটি চোখে পড়বে।



বেঙ্গল কেমিক্যালের বহু সামগ্রী এখনো বাজারে চালু আছে। ওষুধপত্র এবং অন্যান্য কেমিক্যাল বানানোতেই এটি এখন আত্মনিয়োগ করেছে। প্রসাধন সামগ্রীর মধ্যে অগরু এসেন্স, চুলের তেল ক্যান্থেরাইডিন এখনো অনেকের প্রিয়। ছবিতে ক্যান্থারাইডিনের যে বোতলটি দেখানো হয়েছে, এখনো সেই রকম বোতলেই চন্দনের সুগন্ধিয়ুক্ত ক্যান্থেরাইডিন হেয়ার অয়েল বিক্রি হয়। এখনো বদ হজমে অনেকে অ্যাকোয়া টাইকোটিসের খোঁজ করেন। আজকাল নাকি এটি বাজার থেকে প্রায় উধাও হয়েছে।



নগেন্দ্রনাথ শাস্ত্রীর হিমকল্যাণ এখন বোধহয় পাওয়া যায় না , তবে সি.কে. সেন-এর জবাকুসুম তেল এখনও বাজারে দেখি। সি.কে. সেন বিখ্যাত কবিরাজ বিনোদলাল সেন (যিনি চুলের পুষ্টি বৃদ্ধিকারক ‘কুন্তলবৃষ্য’ সৃষ্টি করেছিলেন)-এর কাছে শিক্ষা নিয়ে জবাকুসুম তেল তৈরি করেন। সেকালে (এবং এখনও কিছুটা) কোনও কিছুকে জাতে তুলতে ইংরেজিতে বিজ্ঞাপন দেওয়া ও রাজা-মহারাজ এটি ব্যবহার করেন বলে প্রচার খুবই কাজে লাগে। সি.কে. সেন এণ্ড কোং লিমিটেড জবাকুসুম তেলকে দ্য রয়্যাল টয়লেট আখ্যা দিয়ে ‘By the appointment to the Princess of India’ লেবেল দেন। একই পদ্ধতি নিয়েছিলেন কবিরাজ এন.এন. সেন। তাঁর 'কেশরঞ্জন তেল ' নাকি তৈরি হয়েছিল ‘under princely patronage’।



না, আর নয়, পুরনো বিজ্ঞাপন সংক্রান্ত এই লেখাটি শেষ করছি ৬৯ বছর আগে HMV প্রকাশিত একটি রেকর্ডের তালিকা দিয়ে। বিস্মৃতপ্রায় দুয়েকটি গান ও গায়কের নাম হয়তো কারো কারো মনে পড়ে যাবে। বিজ্ঞাপনটি বড় করে দেখতে চাইলে এইখানে বা ছবির ওপরে ক্লিক করুন।


 

সুজন দাশগুপ্ত

কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ দীপক সেনগুপ্ত পুরনো অনেক বিজ্ঞাপনের কপি পাঠিয়ে সাহায্য করেছেন।

(আপনার মন্তব্য জানানোর জন্যে ক্লিক করুন)

অবসর-এর লেখাগুলোর ওপর পাঠকদের মন্তব্য অবসর নেট ব্লগ-এ প্রকাশিত হয়।

.

Copyright © 2014 Abasar.net. All rights reserved.


অবসর-এ প্রকাশিত পুরনো লেখাগুলি 'হরফ' সংস্করণে পাওয়া যাবে।