কায়রো
ডাউন-টাউন
(শেষাংশ)
এখানে
সুভেনিরের দোকানে (১০ ও ১১ নং ছবি) খুব সস্তায়
উপহার সামগ্রী পাওয়া যায়। আমি কায়রো শহরে একটা
বড় দোকানে ঢুকেছিলাম প্যাপিরাস পেন্টিং কেনার
জন্যে। আমার মিশরীয় বন্ধু বারণ করলেন এবং আমাকে
এখানে নিয়ে এলেন। একই ছবি এখানে প্রায় চার ভাগের
এক ভাগ দামে পেলাম।
১০
নং – সুভেনিরের দোকান। এখানে কাপ, প্লেট, রেকাবি,
মূর্তি, প্যাপিরাস পেন্টিং সব কিছুতেই প্রাচীন
মিশরিয় সভ্যতার ছাপ।
১১ নং - সুভেনিরের দোকান ফুটপাথ ছাড়িয়ে রাস্তায়
নেমে এসেছে। এই ধরনের দোকান এই এলাকায় অনেক
আছে।
এখানে
অনেক পর্যটক (১২ ও ১৩ নং ছবি) ও স্থানীয় লোকজন
আসেন কেনা কাটা করতে।
১২
নং – বিদেশিনী পর্যটকরা রাস্তা পার হচ্ছেন আর
পুলিশ তাদের সাহায্য করছেন।
১৩
নং - বিদেশিনী পর্যটক দোকানে দোকানে ঘুরে সওদা
করছেন।
এখানে
এলে স্থানীয় লোকজনের পোশাক আশাক, চলাফেরা এবং
জীবন যাত্রা সম্বন্ধে একটা ধারনা হয় (১৪, ১৫
ও ১৬ নং ছবি)।
১৪
নং – বিদেশিনীর মত স্ব-দেশিনীও দোকানে সওদা
করতে বেড়িয়েছেন।
১৫
নং – দল বেধে কেনা কাটা করতে বেরনোর মজাই আলাদা।
১৬
নং – ভিড়ে ঠাঁসা ফুটপাথ।
এই জায়গাটা
খুব জমজমাট- অনেকটা কলকাতার পুরনো জায়গার মত।
এখানে ফুটপাথে ফলওয়ালি (১৭ নং ছবি), হাতে তৈরি
(তন্দুরি) রুটি বিক্রেতা, পিতল কাঁসার দোকান
(১৮ নং ছবি), কাবাব-রুটি-বিরিয়ানির দোকান (আমাদের
রোলের দোকানের মত) ও অন্য সব দোকান আর ঠাঁসা
ভিড়। কলকাতার মতই প্রাণোচ্ছল এই এলাকায় না এলে
আমার কায়রো সফর অসমাপ্ত থেকে যেত।
১৭
নং – ফুটপাথে ফলওয়ালির বিশাল ফলের দোকান। দোকানের
সব ফলই আমাদের চেনা।
১৮
নং – পিতল কাঁসার বাসনের দোকান। বেশির ভাগ বাসনই
সুন্দর নকশা কাটা।
এখানে
এসে পিরামিড না দেখলেও কায়রো সফর অসমাপ্ত থেকে
যেত। পরের বার তাই পিরামিড নিয়ে বলার ইচ্ছে
রইল।
আগের
পাতা
বিমল
কুমার বসাক
আগের
অংশের জন্যে ক্লিক করুন...
(আপনার
মন্তব্য জানানোর জন্যে ক্লিক করুন)
অবসর-এর
লেখাগুলোর ওপর পাঠকদের মন্তব্য
অবসর নেট ব্লগ-এ প্রকাশিত হয়।